কি সেই রোগ যাকে এভাবে উপস্থাপন করতে হলো। ইউনিভারসিটিতে পড়া অবস্থায় এ রোগগুলি প্যারাসাইটোলজী, মাইক্রোবায়োলজী ও মেডিসিন বিভাগে পড়ানো হতো তখন গুরুত্ব বুঝতাম না কারণ বাস্তবে ওভাবে ক্লিনিকে নজরে আসেনি। ২০০৭ সালে পাস করার পরে বেশিরভাগ সময় রংপুরে কাটলেও তখনো জানতাম না। ২০১০ সালে যখন রাজবাড়ীতে ছিলাম তখনো অজানা ছিল। পুনরায় যখন ২০১১ সালে আসলাম ভিএস (প্রকল্প ২২ জিলা) হিসেবে জেলা প্রাণি হাসপাতাল, রংপুরে তখন দেখলাম এরা কত মারাত্মক প্রাণঘাতি হতে পারে তার নমুনা। চোখের সামনে ২০-৩০ লিটার দুধ দেয় এমন আক্রান্ত উন্নত জাতের সংকর গাভীগুলো (১০ টি) ধুকে ধুকে মরার দৃশ্য। অজান্তে কতগুলো গাভী মারা যাচ্ছে তার বিবরণ হয়তো আমার অগোছরে। এ গাভীগুলোকে চিকিৎসা দিয়েছেন আমার শ্রদ্ধেয় ইউএলও, ডিএলও মহোদয়গণ এবং আমি নিজেও।
রোগগুলি হলো-
* অ্যানাপ্লাজমোসিস (বেশিরভাগ –জেলা প্রাণি হাসপাতাল ল্যাবরেটরীতে রোগ নিরুপণের তথ্যমতে)
* থাইলারিওসিস
* ট্রিপ্যানোসোমিয়াসিস (১ টি মাত্র)
বি দ্রঃ প্রচলিত চিকিৎসা পদ্ধতিতে তেমন ফল পাওয়া যাচ্ছে না গবেষণা হওয়া প্রয়োজন।