বাংলাদেশ সোসাইটি ফর ভেটেরিনারি মাইক্রোবায়োলজি এন্ড পাবলিক হেলথ এবং মাইক্রোবায়োলজি এন্ড হাইজিন বিভাগ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়’র যৌথ উদ্যোগে আগামী ১৯ মে, ২০১২ (শনিবার) বাংলাদেশ কষি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এক বৈজ্ঞানিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয়- Current Trends in Veterinary Microbes and Public Health| দিনব্যাপী এ বৈজ্ঞানিক সম্মেলন বাকৃবি’র কেন্দ্রীয় লাইব্রেরীস্থ তিন তলায় সকাল ৮ঃ৩০ ঘটিকায় রেজিষ্ট্রেশনের মাধ্যমে শুরু হয়ে চলবে সন্ধ্যা পর্যন্ত। সকাল ১০ঃ০০ ঘটিকায় অনুষ্ঠিতব্য উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ কষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড.মোঃ রফিকুল হক। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রফেসর জালাল উদ্দিন আহমেদ, ডীন, ভেটেরিনারি অনুষদ, বাংলাদেশ কষি বিশ্ববিদ্যালয়; জনাব মোঃ হাবিব খান তরুণ, চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ দুগ্ধ উৎপাদনকারী সমবায় সমিতি লিমিটেড; ড. ফ্রেডারিক মায়েন, ইন্টারন্যাশনাল কনসালটেন্ট, ফুড এন্ড এগ্রিকালচার অরগানাইজেশন (FAO), বাংলাদেশ, এবং ড. মাঃ মাহসিন আলি, ডিরেক্টর, রিসার্স ট্রেনিং এন্ড ইভালুয়েশন, লাইভস্টক রিসার্স ইনষ্টিটিউট (LRI), মহাখালি, ঢাকা।
সম্মেলনে বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটকে সামনে রেখে চারটি গুরুতপূর্ণ মূল প্রবন্ধ উপস্থাপিত হবে। মূল প্রবন্ধের বিষয়সমুহঃ বাংলাদেশে এভিয়ান ইন্ফ্লুয়েঞ্জা প্রতিরোধ-কল্পে গৃহিত ব্যবস্থা; ভেটেরিনারি মাইক্রোবস্ (অনুজীব) ও জনজীবনে তাদের প্রভাব; ফুড সেইফটি (খাদ্য নিরাপত্তা), জনস্বাস্থ্য বিষয়াদি ও ভোক্তাদের জন্য গহিত কার্যাবলীর অগ্রগতি সাধন; জুনোটিক রোগ সমুহের প্রতিরোধ-কল্পে ভেটেরিনারি মাইক্রোবায়োলজিস্ট (অনুজীব বিজ্ঞানী) ও চিকিৎসকদের মধ্যে কার্যকরী সংযোগ স্থাপন। এছাড়া রয়েছে উন্মুক্ত পেপার সেসন ও পোস্টার প্রেজেে টশন। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, বিজ্ঞানী, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে মাইক্রোবায়োলজি ও পাবলিক হেলথ এ অধ্যায়নরত ছাত্রছাত্রী, পোল্ট্রি প্রাকটিশনার, এবং ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি, পোল্ট্র্রি ফিড মিল, পোল্ট্রি হ্যাচারি’র রিপ্রেজেনটেটিভ সহ দেশী বিদেশী প্রায় ২৫০ জন বিজ্ঞানী সম্মেলনে অংশগ্রহন করবেন বলে আশা করা যাচ্ছে।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
** এ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
প্রথম ভেটেরিনারি মাইক্রোবায়োলজি এন্ড পাবলিক হেলথ সম্মেলনের সাফল্য কামনা করছি। তবে বি এস ভি ই আর-কে আরো শক্তিশালী করা উচিত। এখনো পর্যন্ত এটি পুরো বাংলাদেশের গবেষণা অঙ্গনে সুপরিচিত হয়ে উঠেনি। নিজের সত্বাকে আগে চিনাতে হবে, তারপর নির্দিষ্ট ডিপার্টমেন্টের দিকে নজর দিলে ভাল হয়। সম্মেলনটির সফল ও সুন্দর পরিসমাপ্তি হোক তা-ই আশা করছি।