ইনফেকশাস ল্যরিংগোট্রাকিয়াটিস মুরগির ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট একপ্রকার শ্বসনতন্ত্র আক্রান্তকারী রোগ। এর আাক্রমণে ট্রাকিয়া ও ল্যারিংসের মিউকোসা প্রথমে ইডিমার জন্য ফুলে যায়। তারপর সেখানকার বিভিন্ন অংশ ফেটে রত্তপাত ঘটে যা পরে কাশির সাথে নাক ও মুখ দিয়ে বেরিয়ে আসতে পারে। এজন্য এ রোগের অপর নাম এভিয়ান ডিপথেরিয়া।
রোগের কারণ: হারপিস (Herpes) গোএের ডি এন এ জাতীয় কিউবিক আকৃতির অপেক্ষাকৃত একপ্রকার বড় ভাইরাস দ্বারা এ রোগ হয়। ১৯২৫ সালে May I Tittsler সর্বপ্রথম এ রোগ আবিস্কার করেন। Beach I Graham সর্বপ্রথম ১৯৩০ সালে ইনফেকশাস রিংগোট্রাকিয়াটিস শব্দটি ব্যবহার করেন এবং ১৯৩১ সালে এটি গৃহীত হয়।
এপিডিমিওলজি: ৮-১৬ (মোটামুঠিভাবে ১৪ সপ্তাহ) সপ্তাহ বয়সের দিকে এবং ডিমপাড়া অবস্থায় যে কোন সময় এ রোগ সঙক্রমণ হয়। তবে প্রাপ্ত বয়স্ক এবং ভারী জাতের ব্রিডার মুরগী বেশি আক্রানত্ম হয়। ৩ সপ্তাহের ব্রয়লার মুরগি এ ভাইরাস শ্বাসতান্ত্রিক সমস্যা সৃষ্টি করে এবং এটি বেশি পরিলক্ষিত হয় ঠান্ডা আবহাওয়ায়। ধারণা করা হয় পোল্ট্রি ফ্লকে ভাইরাসের অনাকাঙখিত বিস্তারের ফলে এ সমস্যা হয়। ভাইরাসের লেটেন্সি (latency) থাকার কারণে রোগমুত্ত হবার ২ বছর পর পর্যন্ত একটা মুরগি এ ভাইরাসের বাহক হিসেবে থাকতে পারে এবং অন্য মুরগিতে রোগ ছড়াতে সক্ষম। এ জন্য আরোগ্য লাভের পরও মুরগিকে ফর্ামে রাখা বা প্রতিপালনের জন্য ক্রয় করা নিষেধ। উত্তাপ এবং সাধারণ জীবাণুনাশক ঔষধে এটা অত্যনত্ম ভঙ্গুর। এ জীবাণু বাতাসের মাধ্যমে (airborne) ৫০০ মিটার (০.৩ মাইল) দুরত্ব পর্যন্ত বিসত্মার লাভ করতে পারে। ৫৫ সেঃ তাপমাএায় প্রায় ১০-১৫ মিনিটে এটা মারা যায়। যেহেতু রান্না করলে এ জীবাণু বেঁচে থাকতে পারে না তাই রান্না করা ডিম ও মুরগির মাংস মানুষের গ্রহণে কোন সমস্যা নেই। এ ভাইরাসের সবগুলো স্ট্রেইন (Strain) সমান ভিরুলেন্ট (virulent) নয়। প্রকৃতিতে মুরগি এবং Pheants †ivM দ্বারা আক্রানত্ম হয়। সব বয়সের মুরগিতেই এ রোগ হতে পারে তবে বয়স্ক মুরগিতে অধিক হয় এবং তীব্রতাও বেশী। এ ছাড়া মুরগির ভ্রুণ এবং তা থেকে সৃষ্ট কোষ কালচার (Cell culture) মিডিয়াতে এ ভাইরাস দ্বারা সংক্রমণ সৃষ্টি করা যায়। হাঁস, কবুতর এবং গিনি ফাউলের ভ্রুণ এ ভাইরাস দ্বারা আক্রানত্ম হয় না।
অর্থনৈতিক গুরুত্ব : যে সমসত্ম দেশে নিবিড়ভাবে মুরগি প্রতিপালন করা হয় সেখানে এ রোগের প্রার্দুভাবের সম্ভবনা থাকে অনেক বেশি। আমেরিকা, কানাডা, হল্যান্ড, র্জামানী , অস্ট্রোলিয়া , ফিনল্যান্ড, ভারত সহ পৃথিবীর বহু দেশে এটি পাওয়া গিয়েছে। প্রতিবেশী দেশ ভারতের বিহারে ১৯৯০ সালে এ রোগের তীব্র মহামারী হয়েছিল তাতে প্রায় ১০০% মুরগির মৃত্যু ঘটেছিল। লেয়ার ও ব্রিডার র্ফামের জন্য এ রোগ অত্যনত্ম চিনত্মার বিষয়। কারণ,খামারে যদি তীব্র প্রকৃতির রোগ দেখা দেয় তাহলে ঝাঁকের প্রায় সব মুরগীই অসুস্থ হয়ে পড়ে। এর ফলে ডিম উৎপাদন মারাত্তকভাবে ব্যাহত হয়। ২০০৮ সালে যুত্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন রাজ্যে একটি ছোট backyard খামারে এ রোগ সনাত্ত করা হয়। যদি ও এর ৮ বছর আগে বাণিজ্যিক খামারে এ জীবাণুর ফিল্ড স্ট্রেইন সনাত্ত করা সম্ভব হয়েছিল। ইনফেকশাস ল্যরিংগোট্রাকিয়াটিস এর ভ্যাকসিন সদৃশ স্ট্রেইন ২টি বাণিজ্যিক খামার ও ১টি গ্রামীণ (backyard) খামারে ২০০৯ সালে নির্ণয় করা হয়েছিল। সামপ্রতিককালে যুত্তরাষ্ট্রে এ রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়েছে বিশেষ করে যেখানে ভ্যাকসিনযুত্ত বাণিজ্যিক লেয়ার খামার ও ভ্যাকসিনবিহীন ব্রয়লার খামারে একেএ সহাবস্থান বিরাজমান।
রোগ সংক্রমণ পদ্বতি: রোগাক্রানত্ম, বাহক এবং টিকাপ্রাপ্ত মুরগি জীবাণুর উৎস হিসেবে কাজ করে। টিকাপ্রপ্ত মুরগি অবশ্য ১১ দিন পর্যনত্ম জীবাণু ছড়াতে পারে আর রোগ থেকে সেরে উঠা বাহক পাখি প্রায় ২ বৎসর যাবত এদের শ্বসনতন্ত্র হতে ড্রপলেট (droplet) রূপে ভাইরাস বেরিয়ে আসে পরে অন্য মুরগিতে নিঃশ্বাসের বাতাসে নাক দিয়ে
অথবা শুধু বাতাসে চোখ দিয়ে প্রবেশ করে। বিভিন্ন বস্তুর সাথে ড্রপলেট (droplet) এবং ড্রপলেট নিউক্লিয়াস লেগে থাকতে পারে। ডিমের মাধ্যমে এ রোগ সংক্রমণের প্রমাণ পাওয় যায় নি।

রোগ লক্ষণ: এ জীবাণুর সুপ্ত অবস্থা হল ৪ থেকে ১২ দিন। ৪ টি ভিন্ন আকারে রোগটির সংক্রমণ হতে পারে। অতি তীব্র, তীব্র, মৃদু ও অতি মৃদু। অতি তীব্র সংক্রমণের ক্ষেেএ কোন লক্ষণ প্রকাশের পূর্বেই আক্রানত্ম মুরগীর মৃত্যু হতে পারে। তীব্র সংক্রমণের ক্ষেেএ ট্রাকিয়া বা শ্বাসনালীতে রত্তক্ষরণ, শেস্নষ্মা ইত্যাদি জমার ফলে আক্রানত্ম মুরগীর শ্বাস কষ্ট হয়। চোখ ও নাক দিয়ে পানি গড়াতে থাকে। ক্ষেেএ মৃত্যুহার সর্বনিম্ন ৫% হতে সর্ব্বোচ ৭০% পর্যনত্ম হতে পারে, তবে গড়ে ১০ থেকে ২০% এর মধ্যে থাকে। নিঃশ্বাস নিতে খুব কষ্ট হয়। আক্রানত্ম মুরগি মুখ খোলা রাখে এবং অনেক সময় ঘাড় টান করে মাথা উপরের দিকে রেখে দু পায়ের উপর ভর করে হা করে নিঃশ্বাস নেওয়ার চেষ্টা করে (pump handle respiration)| কাশবার সময় অনেক ক্ষেেএ নাক ও মুখ দিয়ে রত্তমিশ্রিত মিউকাস বের হয়। অনেক মুরগি প্রায় ২ সপ্তাহ ভুগে সেরে উঠে। মৃদু প্রকৃতির রোগে ডিমের সংখ্যা কমে যায়, চোখ ও নাক দিয়ে পানি পড়ে, সামান্য কাশি দেখা যায়, চোখের নীচে অবস্থিত সাইনাস ফুলে যায় এবং অক্ষি ঝিলস্নীর পর্দায় রত্ত সঞ্চায়ণ (Conjunctivitis) ঘটতে দেখা যায়। মৃদু প্রকৃতির বেলায় মৃত্যুহার ০.১-২% পর্যনত্ম হতে পারে।

পোষ্টমর্টেমের তথ্যাদি: রোগের প্রথম দিকে শ্বাসনালী (trachea) এর স্বরযন্ত্রে (larynx) মিউকয়েড প্রকৃতির প্রদাহ পাওয়া যায়। শেষের দিকে এ সমসত্ম জায়গায় হেমোরেজিক প্রকৃতির প্রদাহ ও রত্তপাত ঘটতে দেখা যায়। অনেক সময় এ অঞ্চলের মিউকোসার উপরে ডিপথেরিয়া রোগের পর্দার মত আবরণ পাওয়া যায়। আনেক মুরগির ঠোঁট ও নাকের ভিতর রত্ত মিশ্রিত মিউকাস পাওয়া যায়। কোন কোন মুরগির ফুসফুস (lung) ও এয়ার স্যাক (air sac) ইডিমা এবং প্রদাহ ঘটতে দেখা যায়। মৃদু প্রকৃতির রোগে শ্বাসনালী এবং স্বরযন্ত্রে মিউকয়েড প্রদাহের চিন্থ পরিলক্ষিত হয়। এছাড়া ও চোখের কনজাংটিভার (Conjunctivitis) প্রদাহ এবং প্যারানেসাল সাইনাস (Paranasal sinus) এ ইডিমা দেখা যায়।


তুলনামূলক রোগ নির্ণয় (Differential diagnosis): এ রোগের পরির্বতনসমূহ বসনত্ম (pox) ,ইনফেকশাস ব্রংকাইটিস (Infectious bronchitis) , মাইকোপস্নাজমা (Mycolpasma), কোরাইজা ইত্যাদি রোগের সাথে ভুল হতে পারে। তীব্র প্রকৃতির এ রোগে এবং আদ্র প্রকৃতির মুরগির গুটি বসনেত্ম শ্বাসনালীতে প্রায় একই রূপ পরির্বতন সাধিত হয়। গুটি বসনেত্ম যে পর্দা পড়ে সেটা স্থানীয় কোষগুলো দ্রুত বৃদ্বির (Hyperplasia) ঘটে থাকে। আর এ রোগে যে পর্দা পড়ে সেটা স্থানীয় কোষগুলো মৃত হয়ে খসে পড়ার কারণে হয়। একমাএ আণুবীক্ষনিক পরীক্ষা ছাড়া এ পার্থক্য সঠিকভাবে ধরা পড়ে না।
রোগ নির্ণয়: রোগ লক্ষণ দেখে তীব্র প্রকৃতির রোগ সমন্ধে কিছুটা ধারণা পাওয়া যেতে পারে। কিন্তু সঠিকভাবে রোগ নিরুপনের জন্য অবশ্যই পরীক্ষা নিরীক্ষা চালাতে হয়। এগুলো হচ্ছে:
১) পোস্টর্মটেম করা: এক্ষেেএ পোস্টর্মটেমে বর্ণিত পরির্বতনগুলো পাওয়া যাবে। এ থেকে সঠিকভাবে রোগ নিরূপিত হয়।
২) মৃত মুরগির শ্বাসনালী এবং স্বরযন্ত্রে কিছু মিউকোসা নিয়ে অনুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে পরীক্ষা করলে যদি আবরণী কোষের নিউক্লিয়াসের মধ্যে Inclusion body পাওয়া যায় তাহলে এ রোগ সঠিকভাবে নিরূপিত হয়। Inclusion body দেখবার জন্য জিমস (giemsa stain) রং ব্যবহার করে অধিক সাফল্য পাওয়া যায়।
৩) চ্যালেঞ্জ পদ্বতি: মৃত মুরগির শ্বাসনালী হতে ক্ষরিত রস (Exudate) নিয়ে সুস্থ এবং টিকাপ্রাপ্ত অথবা রোগ হতে আরোগ্যকারী মুরগিতে ইনজেকশন দিয়ে রোগ নিরূপণ করা যায়। এক্ষেেএ ইনজেকশন শ্বাসনালীর মধ্যে দিতে হয়। Positive case সুস্থ মুরগিতে রোগ হবে এবং টিকাপ্রাপ্ত বা আরোগ্য লাভকারী মুরগিতে হবে না।
চিকিৎসা ও রোগ দমন: যেহেতু এটি একটি ভাইরাসজনিত রোগ তাই ঔষধ প্রয়োগে কোন সুফল পাওয়া যাবে না। তবে সেকেন্ডারী ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণের জন্য ইরাইথ্রোমাইসিন, সিটিসি, অক্সিটেট্রাসাইক্লিন ইত্যাদি এন্টিবায়োটিক এর যে কোনটি দেওয়া যেতে পারে। তবে বিজ্ঞানসম্মত বিভিন্ন ব্যবস্থা অবলম্বন যেমন উন্নত মানের গ্লুটারালডিহাইড সমৃদ্ব ডিসইনফেকটেন্ট (Glutex GQ1, GPC 8, Biocid, Attak) দিয়ে নিয়মিত সেপ্র করা এবং টিকা ব্যবহার করে এ রোগ দমন করা সম্ভব। কোন মুরগি এ রোগ থেকে আরোগ্যলাভ করলে বা কোন মুরগিকে টিকা দিলে সেগুলো বাহক হিসেবে কাজ করে এবং সুস্থ মুরগিতে রোগ ছড়ায়। সুতরাং কোন ফার্মে যদি এ ধরনের মুরগি থাকে তাহলে সেগুলো সরিয়ে আনতে হবে। এ ছাড়া ও প্রতিপালনের জন্য এ প্রকারের মুরগি ফার্মে নিয়ে আসা যাবে না। কোন ফার্মে টিকা দিলে সবগুলো মুরগিকেই টিকা দেওয়া উচিত। ফার্মে রোগ দেখা দিলে সুস্থ মুরগিকে র্পথক কেও ফেলতে হবে। অসুস্থগুলো আরোগ্য লাভের পর সুস্থগুলোর সাথে মিশানো যাবে না। এ রোগের ভাইরাস মৃত মুরগির দেহে ২ ঘন্টা পর্যন্ত জীবিত অবস্থায় থাকতে পারে। তাই, এ রোগে আক্রানত্ম মৃত মুরগিকে অতিদ্রুত আগুনে পুড়িয়ে বা মাটির গভীরে পুতে ফেলতে হবে। মুরগীর শেডকে ভালভাবে heating, পরিস্কার ও ডিসইনফেকশন করার ৩ সপ্তাহ পর ঐ শেডে পুনরায় মুরগী তোলা যাবে।
টিকা দান পদ্বতি: এ রোগের বিরুদ্বে তিন ধরনের টিকা ব্যবহ্নত হয় । এগুলো হচ্ছে:
১. টিস্যু কালচার উদ্ভুত (Tissue culture origin) টিকা: এ জাতীয় ভ্যাকসিন এ তুলনামুলকভাবে মৃদু মাএার সংকমনতা (infectiousness) পরিলক্ষিত হয় এবং চোখে ড্রপ পদ্বতিতে প্রদান করা হয়। এর সীমিত ইমিউনিটি লেভেল থাকলে এটি মৃদু প্রতিক্রিয়া দেখায় এবং পাখির শরীরে ভাইরাস অবস্থান (shed) করে না।
২. রিকম্বিনেন্ট ভ্যাকসিন (Recombinant) : এটি চামড়ার নীচে ইনজেকশন এর মাধ্যমে একদিন বয়সী বাচ্চা বা তদুর্ধ বাচ্চাকে একবার দেওয়া হয়। এটি মুরগীর শরীরে ৬০ সপ্তাহ পর্যনত্ম ইমিউনিটি প্রদান করতে সক্ষম। রিকম্বিনেন্ট ভ্যাকসিন মুরগীর দেহে ভাইরাস shedding করে না ফলে ভ্যাকসিনবিহীন মুরগী ঝুকিমুত্ত থাকে। এ ভ্যাকসিন ও সীমিত লেভেলের ইমিউনিটি প্রদান করে ও মুরগীতে মৃদু ক্লিনিক্যাল উপর্সগ দেখা দিতে পারে ।
৩. চিকেন এমব্রায়ো উদ্ভুত (Chicken embryo origin,CEO) টিকা: এ জাতীয় টিকা চোখে ড্রপ বা সেপ্র বা পানির মাধ্যমে mass vaccination করা যায়। এ জাতীয় ভ্যাকসিন উন্নত মানের ইমিউনিটি তৈরী করে তবে উচ্চ মাএার আক্রমণ্যতার (infectiousness) কারণে এটি মারাত্নক উপসর্গ দেখা দিতে পারে। এছাড়া মুরগীকে এ ভ্যাকসিন দিলে এটি ভাইরাসের ক্যারিয়ার হিসাবে কাজ করে যার ফলে ভ্যকসিনবিহীন খামার বা ফ্লক ঝুকিতে থাকে।
টিকা দেওয়ার সময় যা বিবেচনায় রাখতে হবে:
১) যে অঞ্চলে এ রোগ নেই সেখানে টিকা প্রদান নিষিদ্ব। কারণ, এর ফলে ষেখানে রোগের অনুপ্রবেশ ঘটবে।
২) টিকা মাএ একবার দিলেই চলে। কারণ এতেই যথেষ্ট ইমিউনিটি সৃষ্টি হয়।
৩) কোন ফার্মে রোগ দেখা দিলে সেখানকার সমসত্ম সুস্থ মুরগিকে টিকা দিতে হয়। কারণ এ রোগের টিকা মাএ ৪/৫ দিনের অনাক্রম্যতা (Immunity) সৃষ্টি করে। এর ফলে রোগের গতি থেমে যাবার সম্ভবনা আছে।
৪) যে র্ফামে এ রোগ একবার হয়েছে সেখানে পরের বৎসর পুনরায় টিকা দেওয়া যায়।
Reference:
1) Infectious Laryngotracheitis (ILT) by Scott GillinghamDVM, Diplomate ACPV.
2) Infectious Laryngotracheitis (ILT) by Dr. Nathaniel Tablante, Extension Poultry Veterinarian,UM
3) Infectious Laryngotracheitis in Poultry by Agrifact, June 2008 4) Poultry science and medicine by Professor Dr M A Samad (First edition)
সুন্দর
তথ্য বহুল লেখা।