ব্রয়লারের ক্ষেএে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ রোগ কারণ এদের দৈহিক বৃদ্ধি খুব দ্রুত হয়। মোরগ-মুরগীর ডান অলিন্দে অচল অবস্থার সৃষ্টি হলে রক্তনালীতে চাপ বেড়ে যায়। এই উচ্চ চাপের কারণে উচ্চ মাএার প্রোটিনবাহী তরল পদার্থ রক্তনালীর অর্ধভেদ্য পর্দা ভেদ করে উদর গহ্বর বা অন্যান্য অঙ্গ ও চামড়ার নীচে জমে থাকে। মোরগ – মুরগীর এই অস্বাভাবিক অবস্থা পালমোনারী হাইপারটেনশন সিনড্রোম বা এসাইটিস বা পেটে পানি জমা রোগ নামে পরিচিত। বর্তমানে মোরগ – মুরগীর পালনের জন্য যে সকল জাত নির্বাচন করা হয়, জেনেটিক কারণে তাদের ফুসফুস আকার অনুপাতে ছোট থাকে। প্রয়োজনের সময় পর্যাপ্ত অক্সিজেন যুক্ত বাতাস এই রেডিকল ও অক্সিডেটিভ রি-এ্যাকটিভ স্পিসিস যথাঃ হাইড্রো পার অক্সাইড, পার অক্সিল রেডিকল ইত্যাদির পরিমাণ বেড়ে যায়। এই অবস্থায় শরীরের কোষগুলি দ্রুত নষ্ট হয়ে যায় এবং আন্তঃকোষীয় তরল পদার্থ ভেদ করে চামডার নীচে জমা হয়। শরীরের এই অবস্থাই পেটে পানি জমা রোগ নামে পরিচিত।
প্রতিরোধ:
খ্যাদ্যের সাথে নিয়মিত এন্টি-অক্সিডেন্ট হিসাবে হ্যাডক্স ড্রাই (এন্টি-অক্সিডেন্ট) প্রতি মেট্রিক টন খাদ্যে ১২৫ গ্রাম হিসাবে ব্যবহার করতে হবে।
অপেক্ষাকৃত উঁচু ও খোলা স্থানে খামার স্থাপন করতে হবে। অথবা খামারে পর্যাপ্ত প্রাকৃতিক বাতাস চলাচল নিশ্চিত করতে হবে। হ্যাচিং, ব্রুডিং এবং পরিবহণের সময় যেন অক্সিজেনের অভাব না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
খাবারে অতিরিক্ত মাএার লবণ ব্যবহার কমাতে হবে ও পাশাপাশি একদিন পরপর (E-Sel Solution)ব্যবহার করলে রোগের প্রবণতা কমে, এছাড়া এসময় (Hameco- PH Liquid) ১ মিলি/২ লিটার পানিতে ৫-৭ দিন ব্যবহার করলে ভাল ফল পাওয়া যায়।
চিকিৎসা:
পেটে পানি জমা রোগ হলেঃ
০১. ব্রড-স্প্রেকট্রাম অ্যান্টিবায়োটিক সলিউশন,
০২. ডাই ইউরেটিক,
০৩. ইলেক্ট্রলাইট পাউডার,
০৪. ভিটামিন- সি সলিউশন,
০৫. নেফ্রোকেয়ার লিকুইড।
উপরিউক্ত ঔষুধ সমূহ ৫-৭ দিন নিদিষ্ট মাএায় প্রয়োগ করতে হবে।
via,amar proti 1200 murgir modde prottek somoy 100/150 murgi pani hoye mara jay.kew kuno treatment dite pare na..apni jodi aktu sohajjo koren upokritho hobo..plz vai response korben.
আমার ও একই অবস্থা নেফ্রোকেয়ার প্রয়গেও তেমন কোন ফল পাইনি😞