আজ সকালে একটি চিঠি আসে, “সচেতন ভেটেরিনারিয়ানবৃন্দ”-এর কাছ থেকে। শিরোনাম ছিলো-
“ঘুরে দাঁড়ানোর এখনই সময়!!”
নিচে চিঠিটি হুবহু তুলে ধরলাম-




সংগ্রামী ভেটেরিনারিয়ানবৃন্দ, পড়ে তো দেখলেন, এখন আমাদের কোন পথে এগোনো দরকার? কার নেতুত্বে আমরা পথ চলবো? তবে চিঠিটি পাওয়ায় আমার একটা জিনিস মনে হয়েছে, যে কেউ না কেউ বিষয়টি নিয়ে ভাবছে। আসুন সকলে মিলে গণমাধ্যমসহ সর্বস্তরে আওয়াজ তুলি, ন্যায্য দাবী আদায়ে এবার আমাদের কঠোর হতেই হবে। আরেকটি খবর দিতে চাই, এবার বিসিএস পরীক্ষায় আমাদের প্রফেশনাল ক্যাডারের প্রশ্ন দেখেছেন কেউ? প্রশ্ন হয়েছে বাংলায়! তাও আবার সব প্রশ্নই হয়েছে এনিম্যাল হাজবেন্ড্রি রিলেটেড। কিছু বুঝতে পারলেন? ষড়যন্ত্র কত দূর পর্যন্ত বিস্তৃত হয়েছে?
এতো কঠিন সময়েও যদি বিভিএ’র নেতৃবৃন্দ চুপ থাকেন, তবে আপনাদের আর ঐ পদগুলো ধরে রাখার কোন অধিকার নেই, দয়া করে আপনারা পদত্যাগ করেন, কাজ করতে না পারেন, দয়া করে আমাদেরকে এতো বড় ধ্বংসের মুখে ফেলবেন না।
i think we all togather should protest vigorously against this sorts of irrelivent proposed organogram.Bva is our forum who should combat this kind of difficulties on behalf of our general vet.It is very unfortunate.We should rais our voice.
vai ki korte hobe tai bolen keu to kichu korchena, ar studentderkei age ekta suru korte hobe, amoron anosoner moto, tarpor annora jog dibe
সমাধান একটাই, ভেটেরিনারি সার্ভিস ও লাইভেস্টক প্রডাকশান সার্ভিস নামে দুটি ডাইরেক্টরটের দাবী করুণ ও তা বাস্তবায়নের জন্য আন্দোলন করুণ।
অনেক বড় বড় কথা বলেন অনেকে , কাজের সময় কিছু করেন না , আমি সেই সব নেতা দের বলছি , আপনারা আপনাদের পেশার সাথে যা করছেন এর জন্য আল্লাহ আপনাদের ক্ষমা করবেন না । মানুষের জীবনে কতো টাকা লাগে? টাকার জন্য নিজের পেশার সাথে বেঈমানী করতে আপনাদের কী একটুকু লজ্জা করে না ? সময় এসছে , আসুন না ভেটেরিনারী পেশার জন্য কিছু করি ,