“Current Trends in Veterinary Microbes and Public Health” এই থীমের উপর ভিত্তি করে আজ সকাল ১০:০০টায় বাংলাদেশ ভেটেরিনারি মাইক্রোবায়োলজি এণ্ড পাবলিক হেলথ সোসাইটি’র প্রথম বার্ষিক সম্মেলন-এর উদ্বোধন করা হয়। ময়মনসিংহস্থ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর ড. মোঃ রফিকুল হক দিনব্যাপি এ সম্মেলনের শুভ উদ্বোধন ঘোষনা করেন। উক্ত বার্ষিক সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন ভেটেরিনারি অনুষদের সম্মানিত ডীন প্রফেসর জালাল উদ্দিন আহমেদ, খাদ্য ও কৃষি সংস্থা(FAO)’র আন্তর্জাতিক কনসালটেন্ট ড. ফ্রেডারিক মায়েন, বাংলাদেশ লাইভস্টক রিসার্চ ইনস্টিটউট এর গবেষনা পরিচালক মো: মহসিন আলী, সোসাইটির বিভিন্ন পর্যায়ের সদস্যবৃন্দ, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি ও পাবলিক হেলথ ডিপার্টমেন্ট-এর সম্মানিত শিক্ষক-বিজ্ঞানীগণ, ছাত্র-ছাত্রী, সাংবাদিক, বিভিন্ন কোম্পানির প্রতিনিধিসহ আরো অনেকে।
নিচে সম্মেলনের কিছু আলোকচিত্র তুলে ধরা হলো-





সম্মেলনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ড. ফ্রেডারিক মায়েন, প্রফেসর ড. এম মনসুরুল আমিন, প্রফেসর ড. এম. মফিজুর রহমান এবং প্রফেসর ড. নীতিশ চন্দ্র দেবনাথ। পরবর্তীতে সায়েন্টিফিক সেশনে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের মোট ১৩টি গবেষনা প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হয়। এছাড়াও পোস্টার সেশনে ৭টি গবেষনাধর্মী পোস্টার প্রদর্শন করা হয়।
সম্মেলনে সোসাইটটির বর্তমান আহ্বায়ক কমিটি ২ বছর মেয়াদী একটি কার্যকরী কমিটি গঠন করেন।
“One World One Health”-এই ঘোষনাসহ প্রাণিসম্পদ সেক্টরের চলমান নানা সমস্যার সমাধানে ঐক্যমতের মাধ্যমে বাংলাদেশ ভেটেরিনারি মাইক্রোবায়োলজি এণ্ড পাবলিক হেলথ সোসাইটির প্রথম বার্ষিক সম্মেলন শেষ হয়।
*সম্মেলনের অনলাইন মিডিয়া পার্টনার ছিল ভেটসবিডি ।
very good news for our sector development by this society
ধন্যবাদ। অনেক সাফল্য কামনায়।
সম্মেলনটির অনলাইন মিডিয়া পার্টনার হতে পেরে ভেটসবিডি গর্বিত। এত বড় একটি প্রোগ্রাম আয়োজনের পেছনে আপনিসহ আরো যারা শ্রম, মেধা আর অর্থ দিয়ে সহযোগীতা করেছেন, তাদের জানাই অভিনন্দন।
সম্মেলনটি সফলভাবে সমাপ্ত করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ। সম্মেলনটির অনলাইন মিডিয়া পার্টনার হতে পেরে ভেটসবিডির সদস্য হিসেবে আমিও গর্বিত। কিন্তু গভীর পরিতাপের বিষয় এই যে, কোট-টাই পরা এধরনের সম্মেলনগুলিতে অনেক লোক যোগদান এবং বিভিন্ন কোম্পানি স্পন্সর করলেও পেশাগত আন্দোলনে কিংবা অনিয়মের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আন্দোলনে লোকসংখ্যা ও স্পন্সরের বড়ই অভাব। উদাহরণসরূপ বলা যায়, সম্প্রতি ভিএস (কোড-২৭০) পদে প্রায় ৩০ জন (প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশী) পশুপালন ডিগ্রিধারীদের পিএসসি কর্তৃক সুপারিশ এবং জনপ্রশাসনের প্রঞ্চাপনে নাম অন্তর্ভূক্তিকরনের ন্যুনতম প্রতিবাদ আসেনি কোন মহল থেকেই। পেশাগত আন্দোলনে সম্মানিত শিক্ষকদের ভূমিকা খুবই হতাশাজনক। যদিও তাঁদের ফেস ভ্যালু বিভিএর নেতাদের থেকে অনেক বেশী। এনিয়ে শিক্ষকদের লেখনীও গর্জে উঠছে না। শিক্ষকদের কোন ডেলিগেশনও পিএসসিতে যায়নি। আশা করব, অন্তত বিলম্বে হলেও সম্মানিত শিক্ষকরা জনপ্রশাসনে একটি ডেলিগেশন দিবে। পাশাপাশি বিভিএর নেতৃবৃন্দ ডিএলএস-এর ভিএসদের নিয়ে ডিজিকে চাপে রাখবে।