০১. সর্ব প্রকার খামার বা এলাকা কত দূরে, যাতায়াত ব্যবস্থা কি রকম তা যাচাই করতে হবে।
০২. ষ্ট্যাম্পিং এর সাথে যারা জড়িত তাদের তড়িৎ অবহিত করতে হবে, বিশেষ করে স্থানীয় প্রশাসনকে অবশ্যই জানাতে হবে।
০৩. যানবাহন, মজুর, বস্তা, ঔষধ পএ এবং যন্ত্রপাতির ব্যবস্থা করতে হবে।
০৪. প্রতি বস্তায় ২০-২৫ টি মুরগী ভরা যাবে সেইভাবে মুরগীর হিসাবে বস্তার ব্যবস্থা করতে হবে।
০৫. এক ঘন ফুট গর্তে ৫ টি মুরগী ফেলা যাবে সেই হিসাবে গর্ত করতে হবে।
০৬. গর্ত ৮ ফুট গভীর করতে হবে।
০৭. এক হাজার (১,০০০) টি মুরগীর জন্য ২০০ ঘন ফুট (৬*৭*৮ ইঞ্চি ) গর্ত করতে হবে।
০৮.এক হাজার (১,০০০) টি মুরগীর জন্য ৩-৫ মন চুন লাগবে গর্ত, ঘর ও আশে পাশে দেওয়ার জন্য।
০৯.এক হাজার (১,০০০) টি মুরগীর জন্য বস্তা লাগবে ৪৫-৫০ টি।
১০. মজুরদের জন্য ওসি-ফ্লু/ টার্মিফ্লু প্রতিজন ১ টি প্রতিদিন এইভাবে সাতদিনের ঔষধ দিতে হবে।
১১. খামারে পৌছার পূর্বেই গর্ত করার জন্য মজুর পাঠিয়ে দিতে হবে।
১২. খামারে পৌছিয়ে নিজেদের লোক ও প্রশাসনের সদস্যদের দিয়ে আশে পাশের লোক সরাতে হবে।
১৩. কাজটি রাএ বেলা করলে জনগনের বিড়ম্বনা কম থাকে।
১৪. যতোগুলি মুরগী ষ্ট্যাম্পিং করা হল তার সংখ্যা কোন ভাবেই পরিবর্তন করা যাবে না।
১৫. মুরগীর ঘর ডিজিনফেকসনের জন্য ভিরকন ৫ গ্রাম/লিটার জলে মিশিয়ে ননইনফেকটেড জায়গায় এবং ইনফেকটেড জায়গায় ১০ গ্রাম / লিটার জলে মিশিয়ে দিতে হবে।
১৬.এক হাজার (১,০০০) টি মুরগীর জন্য সব মিলে প্রায় ১০-১২ হাজার টাকা লাগবে।
১৭. ষ্ট্যাম্পিং করতে যাওয়ার পূর্বেই প্রফর্মা করে নিতে হবে, ষ্ট্যাম্পিং শেষে খামার মালিক সহ সকলের স্বাক্ষার নিয়ে লোকাল অফিসে এসে যত দ্রত সম্ভব প্রধান অফিসে অবহিত করতে হবে।
সূএ- এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা প্রতিরোধ কর্মসূচী, (ডি.এল.এস)